রোজার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে পণ্য আমদানি করা হয়েছে।

পবিত্র রমজান মাসের জন্য দেশের ব্যবসায়ীরা যথাযথ প্রস্তুতি নিচ্ছেন এবং তাদের আমদানি কাজ অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। জানুয়ারি মাসে বিপুল পরিমাণ ভোগ্যপণ্য, যেমন ছোলা, খেজুর, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল, ভোজ্যতেল ইত্যাদি আমদানি করা হয়েছে, যা রোজার মাসের চাহিদার সমান বা তারও বেশি। এ মাসে আরও আমদানি হতে চলেছে, যা বাজারে সরবরাহ বাড়াবে।
তবে, ভোজ্যতেলের সংকট দেখা দিচ্ছে, যদিও আমদানির পরিমাণ পূর্বের বছরের তুলনায় অনেক বেড়েছে। কিছু জায়গায় তেল পাওয়া গেলেও দাম বেশি রাখা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে, পাম তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে সয়াবিন তেলের চাহিদা বেড়েছে, কিন্তু ডলার সংকটের কারণে আমদানি বাড়ানো যাচ্ছে না।
এছাড়া, বাজারে চিনি, ছোলা, মসুর ডাল, মটর ডাল এবং খেজুরের সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে, এবং দামও নিয়ন্ত্রণে রাখা হচ্ছে। বিশেষত, দেশের পেঁয়াজের ভরা মৌসুমে দাম সহনীয় রয়েছে, তাই পেঁয়াজ আমদানি প্রয়োজন হচ্ছে না।
সরকার বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যে শুল্ক ছাড় দিয়ে আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা করেছে, এবং বাজারে কোনো সংকট সৃষ্টি না হওয়ার জন্য তারা যথাসম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রমজানে ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়বে না এবং সংকট হবে না।
আপনার মতামত লিখুন