মিরাজদের বিপদসীমায় ঠেলে কাছাকাছি চলে এলো তামিমের বরিশাল।
                                                                    মাহমুদুল হাসানের সরাসরি থ্রোতে রানআউট হন মাহমুদউল্লাহ, আর পরের বলেই আউট হন মুশফিকুর রহিমও। তখন বরিশালের প্রয়োজন ছিল ২১ বলে ৩৬ রান, হাতে ৫ উইকেট।
তবে, যদি বরিশাল চিন্তায় পড়ে, তা এক লহমায় দূর করে দেন নতুন ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ নবী এবং ফাহিম আশরাফ। আবু হায়দারের করা ১৭তম ওভারের চতুর্থ বলে ১ রান নিয়ে ফাহিমকে স্ট্রাইক দেন নবী। পাকিস্তানি অলরাউন্ডার পরের দুই বলেই চার ও ছক্কায় ১০ রান তুলে নেন।
৩ ওভারে ২৫ রান প্রয়োজন ছিল যখন খুলনার পেসার হাসান মাহমুদ ইয়র্কার করতে গিয়ে দুটি ওয়াইড দেন। পরের ৫ বলে ৪ রান দিলেও হাসানের ওভারের শেষ বলে ছক্কা মেরে নবী ২ ওভারে ১৩ রানের সমীকরণ তৈরি করেন। নাসুম আহমেদের পরের ওভারের প্রথম বলেই ছক্কা মারেন ফাহিম। তখন পুরো ম্যাচই বরিশালের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এরপর ধীর গতিতে খেলেই ৫ বল হাতে রেখে ১৮৮ রানের লক্ষ্য পূরণ করে ৫ উইকেটে জয় পায় ফরচুন বরিশাল।


                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
                                            
আপনার মতামত লিখুন